প্রাণির বিভিন্নতা ও শ্রেণিবিন্যাস [ HSC admission ] । জীববিজ্ঞান ২য় পত্র চ্যাপ্টার-০১
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষার জন্য প্রাণির বিভিন্নতা ও শ্রেণিবিন্যাস চ্যাপ্টারটি বিরক্তিকর হলেও এই চ্যাপ্টারটির একজন এডমিশন যোদ্ধাকে এডমিশনে সফল করিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। আসলে চ্যাপ্টারটিকে যতটা বিরক্তিকর মনে করা হয় ঠিক তার উল্টো হল চ্যাপ্টারটির রস যেটিকে কৌশলের মাধ্যমে আহরণ করতে হয়। আর অনন্য সব কৌশলের মাধ্যমে প্রাণির বিভিন্নতা ও শ্রেণিবিন্যাস চ্যাপ্টারটিকে অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে এই পোস্টে যা বিশ্ববিদ্যালয় এডমিশনের জন্য খুবই উপকারী হবে।
(Prince Charm Plays Nice Music And Always Eat Chocolate)। এখানে প্রত্যেকটি শব্দের প্রথম অক্ষর দিয়ে নয়টি পর্বের মধ্যে প্রত্যেকটি পর্বের নাম মনে রাখা যায়। নিচে দেখানো হল-
১. P দিয়ে হল Porifera
২.C দিয়ে হল Cnidaria
৩.P দিয়ে হল Platyhelminthes
৪.N দিয়ে Nematoda
৫.M দিয়ে Mollusca
৬.A দিয়ে Annelida
৭.A দিয়ে হল Arthropoda
৮.E দিয়ে হল Echinodermata
৯.C দিয়ে হল Chordata
প্রাণিজগতের প্রাণিদের মধ্যে অনেক মাত্রা আছে। যেমন কেউ কোষ গঠন করতে পারে। কিন্তু সেই কোষ দিয়ে টিস্যু গঠন করতে পারে না। এদেরকে বলা হয় কোষ মাত্রার প্রাণি।
অনেক প্রাণি আবার কোষ দিয়ে টিস্যু গঠন করতে পারলেও অঙ্গ এবং তন্ত্র গঠন করতে পারে না। এদেরকে বলা হয় কোষ-টিস্যু মাত্রার প্রাণি।
অনেকেই আবার টিস্যু দিয়ে অঙ্গ গঠন করতে পারে কিন্তু তন্ত্র গঠন করতে পারে না। তাদেরকে বলা হয় টিস্যু-অঙ্গ মাত্রার প্রাণি।
যারা সবকিছুই গঠন করতে পারে তাদেরকে বলা হয় অঙ্গ-তন্ত্র মাত্রার প্রাণি।
এখন আমরা সিরিয়ালি চারটা মাত্রা পেলাম তা হল:-
১.কোষ মাত্রা
২.কোষ-টিস্যু মাত্রা
৩.টিস্যু-অঙ্গ মাত্রা
৪.অঙ্গ-তন্ত্র মাত্রা
এই চারটা মাত্রা যদি কিছুক্ষণ আগে বর্ণিত নয়টা পর্বের সাথে সিরিয়ালি তুলনা করি তাহলে পাব:-
১. কোষ মাত্রার প্রাণি হল Porifera
২.কোষ-টিস্যু মাত্রার প্রাণি হল Cnidaria
৩.টিস্যু-অঙ্গ মাত্রার প্রাণি Platyhelminthes
৪.অঙ্গ-তন্ত্র মাত্রার প্রাণি Nematoda থেকে Chordata পর্যন্ত। অঙ্গ তন্ত্র মাত্রার গঠন সর্বপ্রথম আবির্ভূত হয়েছে Nemartean নামক সামুদ্রিক প্রাণিগোষ্ঠীতে।
প্রাণিদেহে ভ্রুণস্তর বিবেচনা করলে তিন ধরনের ভ্রুণস্তর দেখা যায় তা হল:-
১.এক্টোডার্ম
২.মেসোডার্ম
৩.এন্ডোডার্ম
মনে রাখতে হবে একদম প্রথম অর্থাৎ Porifera পর্বের প্রাণিদের কোন ভ্রুণস্তর নেই। তারপর দ্বিতীয় পর্ব Cnidaria পর্বের প্রাণিরা হল দ্বি-ভ্রুণস্তরি। তাহলে বাকি থাকে তিন থেকে নয় পর্যন্ত অর্থাৎ Platyhelminthes থেকে Chordata পর্যন্ত। এরা সবাই ত্রি-ভ্রুণস্তরী।
এভাবে সবগুলো মিলিয়ে মিলিয়ে পড়লে মনে রাখা খুবই সহজ।
শ্রেণিবিন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হল প্রতিসাম্যতা। প্রাণিদের মধ্যে তিন ধরনের প্রতিসাম্যতা দেখা যায়। তা হল:-
- গোলীয় প্রতিসাম্যতা
- অরীয় প্রতিসাম্যতা
- দ্বি-অরীয় প্রতিসাম্যতা
- দ্বি-পার্শ্বীয় প্রতিসাম্য
- অপ্রতিসাম্যতা
গোলীয় প্রতিসাম্যতা দেখা যায় Heliozoa, Volvox এবং Radiolaria গোত্রবিশিষ্ট প্রাণিদের মধ্যে। মনে রাখতে কষ্ট হলে 'হেভি রেডিও' দিয়ে মনে রাখা যায়। 'হেভি' এর 'হ' দিয়ে Heliozoa, 'ভি' দিয়ে Volvox এবং 'র' দিয়ে Radiolaria।
অরীয় প্রতিসাম্যতার উদাহরণ হল হাইড্রা, জেলি ফিশ এবং সী অ্যানিমন। এর মনে রাখার একটি কৌশল হল 'সীর জলে হাইড্রা'। 'সী' দিয়ে হল সী অ্যানিমন। 'জ' দিয়ে জেলি ফিশ এবং হাইড্রা ত হাইড্রাই।
দ্বি-অরীয় প্রতিসাম্যের উদাহরণ হল Ctenophora।
দ্বি-পার্শ্বীয় প্রতিসাম্যের উদাহরণ মানুষ, ব্যাঙ,প্রজাপতি ইত্যাদি। অর্থাৎ এদেরকে কাটলে সব অংশ সমান পাওয়া যাবে।
অপ্রতিসাম্যতা হল যাদেরকে কাটলে কখনো সমান ভাগ পাওয়া যায় না।
ক্লিভেজ ও ভ্রুণীয় বিকাশ
ক্লিভেজের সময় ডিমের কুসুম প্রান্তকে ভেজিটাল পোল এবং নিউক্লিয়াস প্রান্ত অ্যানিমেল পোল।
- Arthropoda পর্বের প্রাণিদের ক্লিভেজ অরীয় ক্লিভেজ।
- Chordata পর্বের প্রাণিদের দ্বি-পার্শীয় ক্লিভেজ।
- Annelida ও Mollusca পর্বের প্রাণিদের ক্লিভেজ সর্পিল ক্লিভেজ।
সিলোম
সিলোম হল পেরিটোনিয়াম পর্দা দ্বারা আবৃত একটি গহ্বর। প্রাণিদেহের আরও অন্যান্য গহ্বরের মধ্যে এই গহ্বরের বিশেষত্ব হল এটি পেরিটোনিয়াম পর্দা দিয়ে আবৃত।
অ্যাসিলোমেট : প্রাণিদের মধ্যে যাদের সিলোম নেই তাদেরকে বলা হয় অ্যাসিলোমেট বা সিলোমবিহীন প্রাণি। এরা হল Porifera, Cnidaria, Ctenophora এবং Platyhelminthes পর্বের প্রাণি। এদেরকে মনে রাখার সহজ উপায় হল পার্সোনাল কম্পিউটার বা P.C। P দিয়ে Porifera এবং Platyhelminthes। C দিয়ে Ctenophora এবং Cnidaria।
অপ্রকৃত বা সিউডোসিলোমেট : সিউডোসিলোমেট হল যাদের সিলোম বা গহ্বর আছে কিন্তু পেরিটোনিয়াম পর্দা নেই। এরা হল Nematoda, Rotifera এবং Kinoryncha। এদেরকে মনে রাখার কৌশল হল 'নারিকেল'। 'ন' দিয়ে Nematoda, 'র' দিয়ে Rotifera এবং 'কে' দিয়ে Kinoryncha।
প্রাণিজগতের মোট পর্ব ৩৩ টি এবং প্রধান পর্ব ৯টি।
এক নজরে সংবহনতন্ত্র
প্রাণিজগতের প্রধান পর্বগুলোর বৈশিষ্ট্য
পরিফেরা (porifera) বা ছিদ্রাল প্রাণি :
Pore অর্থ হল ছিদ্র। তাই এরা ছিদ্রাল প্রাণি। এরা স্পঞ্জ (sponge) নামে পরিচিত। এই sponge শব্দটি দিয়েই এর সব বৈশিষ্ট্য মনে রাখার একটি কৌশল আছে। কৌশলগুলো হল:-
- Sponge এর প্রথম দুই অক্ষর sp দিয়ে হয় স্পিকিউল বা স্পঞ্জিন। স্পিকিউল বা স্পঞ্জিন পরিফেরা পর্বের প্রাণিদের দেহ কাঠামো গঠন করে।
- sponge এর 'o' দিয়ে হয় অস্টিয়া। এদের দেহপ্রাচীর অস্টিয়া নামক অসংখ্যা ছিদ্রযুক্ত।
- 'o' দিয়ে হয় অসক্যুলাম। অসক্যুলাম হল বড় দেহপ্রাচীর। যা পরিফেরা পর্বের প্রাণিদের থাকে।
- sponge এর n দিয়ে হয় নিশ্চল। এরা নিশ্চল প্রাণি।
- sponge এর e দিয়ে হয় especial। এদের কিছু স্পেশাল কোষ থাকে যারা কোয়ানোসাইট বা collar cell নামে পরিচিত।
নিডারিয়া (Cnidaria) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- এরা টিস্যু মাত্রার, দ্বি-ভ্রুণস্তরী বা ডিপ্লোব্লাস্টিক। এই তিনটি বৈশিষ্ট্য মনে রাখার কৌশল সহ উপরে বর্ণনা করা হয়েছে।
- এদের নেমাটোসিস্ট ধারণকারী নিডোসাইট বা নিডোব্লাস্ট কোষ বিদ্যমান।
- সিলেন্টেরন নামক পরিপাক গহ্বর থাকে।
- এদের দুই ধরনের দশা দেখা যায়। একটি হল পলিপ দশা এবং অপরটি মেডুসা দশা। পলিপ দশা অবস্থায় এরা স্থির থাকে। মেডুসা দশা অবস্থায় এরা মুক্ত থাকে এবং মেডুসা দশায়ই এরা যৌন প্রজনন করে থাকে। এদেরকে সমুদ্রের ফুল বলা হয়।
প্লাটিহেলমিনথিস (Platyhelminthes) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- এদের ক্ষেত্রে অবশ্যই অবশ্যই যে বৈশিষ্ট্যেটি মনে রাখা দরকার তা হল এরা শিখাকোষ দ্বারা গঠিত।
- এদের দেহ বাহ্যিক চোষক বা হুক দিয়ে গঠিত এবং কিউটিকল দিয়ে আবৃত।
নেমাটোডা (Nematoda) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- নেমাটোডা শব্দটির 'N' দিয়েই অনেক কিছু মনে রাখা যায়। যেমন এদের দেহ খন্ডকায়িত নয় অর্থাৎ No-খন্ডকায়ন। এদের দেহ হল নলের ভিতর নল আকৃতির এবং শ্বসনতন্ত্র ও রক্তসংবহন তন্ত্র নাই।
- এদের দেহ ইলাস্টিন নির্মিত। Nematoda শব্দটির 'e' দিয়ে elastin কে মনে রাখা যায়।
- এদের যৌন-দ্বিরুপতা দেখা যায় অর্থাৎ এদের পুরুষ ও স্ত্রী আলাদা।
মলাস্কা (Mollusca) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- এই মলাস্কা শব্দের 'ম' দিয়েই অনেক বৈশিষ্ট্য মনে রাখা যায়। যেমন এদের মাংসল দেহ, মাংসল পদ এবং ম্যান্টল নামক পর্দা দিয়ে এদের দেহ আবৃত। আবার এদের মুক্ত গহ্বর থাকে যার নাম হিমোসিল। এরা ম্যান্টল দিয়েই ফুসফুসের কাজ করে অর্থাৎ শ্বসন সম্পন্ন করে।
- এদের রক্ত হল মিক্সড। অর্থাৎ এখানে হিমোসাইট এবং অ্যামিবোসায়ানিন নামের রক্ত কণিকা থাকে।
- মুখবিবরে রেডুলা বা রেতি-জিহ্বা থাকে।
অ্যানিলিডা পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- মনে রাখার কৌশল : 'অ্যানি class ফোরে পড়ে'।
- 'অ্যানি' এর ন দিয়ে মনে রাখতে হবে এদের নেফ্রিডিয়া নামক রেচন অঙ্গ রয়েছে। বৈশিষ্ট গুলোর মধ্যে এই বৈশিষ্ট্যটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- class দিয়ে মনে রাখতে হবে এর চলন অঙ্গ কাইটিনময় সিটি বা পেশল প্যারাপোডিয়া।
- ফোর দিয়ে মনে রাখতে হবে এর ট্রোকোফোর নামক লার্ভা রয়েছে। এটিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আর্থ্রোপোডা [ প্রাণিজগতের বৃহত্তম পর্ব] (Arthropoda) বা সন্ধিপদী প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
- দেহগহ্বরে রক্তপূর্ণ হিমোসিল থাকে।
- রেচন অঙ্গ ম্যালপিজিয়ান নালিকা
- বহিকঙ্কাল কাইটিন নির্মিত।
- দেহ সন্ধিযুক্ত, মাথায় একজোড়া বা দুজোড়া অ্যান্টেনা থাকে এবং একজোড়া পুঞ্জাক্ষি বিদ্যমান।
জিনতত্ত্ব ও বিবর্তন চ্যাপ্টারের এডমিশনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নোট
একাইনোডার্মাটা (Echinodermata) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
এদেরকে আমরা মনে রাখব পাঁচ দিয়ে
- এরা পঞ্চ অরীয় প্রতিসাম্য এবং পেডিসিলারি নামক বহিকংকালযুক্ত।
- বিশেষ ধরনের পানি সংবহনতন্ত্র বিদ্যমান।
- সকল সদস্যই সামুদ্রিক।
কর্ডাটা (Chordata) পর্বের প্রাণিদের বৈশিষ্ট্য
এই পর্বটা হল ব্যতিক্রমী পর্ব। কারণ এদের মেরূদন্ড আছে।
- এদের প্রাথমিক অবস্থায় নটোকর্ড থাকে থাকে যেটি পরবর্তীতে মেরুদন্ডে পরিণত হয়।
- স্নায়ুরজ্জু থাকে যেটি পরে মস্তিষ্ক বা সুষুম্নাকান্ডে পরিণত হয়।
- ফুলকারন্ধ্র থাকে যেটি পরে ফুলকা বা ফুসফুসে পরিণত হয়।
- এন্ডোস্টাইল থাকে এবং এটি পরে থাইরয়েড গ্রন্থিতে পরিণত হয়।
এখন এই বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে পরিণত হওয়ার আগ পর্যন্ত অর্থাৎ নটোকর্ড, ফুলকারন্ধ্র, এন্ডোস্টাইল ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যগুলো থাকে ননকর্ডেট প্রাণিদের মধ্যে। যেগুলো আর পরিণত হয়ে মেরুদন্ড, ফুসফুস ইত্যাদি গঠন করে না।
এক নজরে সংবহনতন্ত্র
Chordata পর্বের প্রাণিদের মধ্যে যাদের মেরুদন্ড থাকে না অর্থাৎ যাদের নটোকর্ড আর মেরুদন্ডে রুপান্তরিত হয় না তাদেরকে বলা হয় ইউরোকর্ডাটা (Eurochordata) ও সেফালোকর্ডাটা (Cephalochordata)। যাদের মেরুদন্ড আছে তাদেরকে বলা হয় Vertebrata। এই পর্বটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
Vertebrata এর মধ্যেও আবার বিভাজন আছে। যেমন এই পর্বটির মধ্যে যাদের চোয়াল আছে তাদেরকে বলা হয় Gnathostomata এবং যাদের চোয়াল আছে তাদেরকে বলা হয় Cyclostomata।
মাছের ক্ষেত্রে শ্রেণি-১ Chondrichthyes:-
# Chondro অর্থ হল তরুণাস্থি। এদের অন্তঃকঙ্কাল তরুণাস্থিময়।
# দেহ প্ল্যাকয়েড আইশে আবৃত
# লেজ হেটারোসার্কাল
উদাহরণ হল স্টিং রে এবং হাঙ্গর প্রভৃতি।
শ্রেণি-২ Sarcopterygii
মনে রাখার কৌশল 'ডাইনি গান গায়'
# ড দিয়ে মনে রাখতে হবে এদের লেজ হল ডাইফিসার্কাল।
# গানের 'গ' দিয়ে মনে রাখতে হবে এদের গ্যানয়েড আইশ থাকে।
# এখানে যেহেতু একটাই ডাইনির কথা বলা হয়েছে তাই এদের একজোড়া ফুলকারন্ধ্র থাকে।
মনে রাখতে হবে হৃৎপিণ্ড অসম্পূর্ণভাবে চার প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট থাকে Reptilia বা সরিসৃপ প্রজাতির প্রাণিদের। যেমন: গুই সাপ, টিকটিকি ইত্যাদি। ব্যতিক্রম হল কুমির। কুমিরে সম্পূর্ণ চার প্রকোষ্ঠ আছে।
Aves বা পাখি এবং Mammalia বা স্তন্যপায়ী প্রাণিদের চার প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট হৃৎপিণ্ড থাকে।
শেষ কথা:- উপরে যেসব বর্ণনা করা হয়েছে তা এই চ্যাপ্টার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ছাকনির মত ছেকে উপস্থাপন করা হয়েছে। যার কোন অংশই বাদ দেওয়ার নয়।
এডমিশনের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি চ্যাপ্টারের রিভিউ